আবার উত্তপ্ত হল কাশ্মীর। জম্মু কাশ্মীরের অবন্তীপোরায় গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার রাত থেকেই শুরু হয় এনকাউন্টার। এখনও গুলির লড়াই চলছে। গতকাল সারা রাত ধরে জঙ্গি ও সেনাবাহিনীর মধ্যে লড়াই চললেও কোন মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু আজ সকালে খবর আসছে এক জঙ্গি সেনাবাহিনীর হাতে মারা গেছে।
এর আগে এই মাসেই পুলওয়ামা তে জঙ্গিদের সাথে বাহিনীর লড়াইয়ে ২ জন জঙ্গি মারা যায়। তার আগে এপ্রিল মাসেও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে কাশ্মীরের সোপিয়ান এলাকায় জঙ্গিদের গোলাগুলি হয়।
জানা যাচ্ছে এইসব জঙ্গি আক্রমণের পেছনে পাকিস্তানের সম্পূর্ণ মদত আছে।লকডাউনের জেরে দু’দেশের মধ্যে যুদ্ধ বিরতির চুক্তি হলেও পাকিস্তান এর আগেই সেই চুক্তি উলঙ্ঘন করে হঠাৎ করেই কাশ্মীরের বারামুল্লায় ভারতীয় সেনাবাহিনীর উপর হামলা চালায়।যদিও পাক বাহিনী কে শায়েস্তা করেছে ভারতীয় সেনাবাহিনী, তবুও শনিবার ভারতের দুজন জওয়ান বীরগতি প্রাপ্ত হয়।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা যাচ্ছে, পাকিস্তান ইচ্ছে করেই যুদ্ধ বিরতি চুক্তি উলঙ্ঘন করে ভারতের উপর হামলা করেছিল। ওদের প্ল্যান ছিল ভারতীয় সেনাবাহিনীকে এদিকে যুদ্ধে ব্যস্ত রাখা আর অন্যদিক থেকে ভারতে জঙ্গি প্রবেশ করানো।
এই মহামারির সময়ে যেখানে পাকিস্তানের অবস্থা খুবই খারাপ এবং কিছুদিন আগেও ভারতের কাছে তারা হাইড্রক্সিক্লোরকুইনের সাহায্য চাইলো সেখানে দাঁড়িয়ে এই ধরনের ষড়যন্ত্র খুবই জঘন্য বলে ভর্ৎসনা করছে অনেকেই স্যোশাল মিডিয়াতে।
