মাননীয় সুপ্রীম কোর্ট জানিয়ে দিল 370 ধারা নিয়ে যে পিটিশন দাখিল করা হয়েছে তা এত দ্রুত শুনানির প্রয়োজন নেই। প্রসঙ্গত কিছুদিন আগেই অ্যাডভোকেট এমএল শর্মা নামেৎ ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের পূনর্গঠনের সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে মামলা দায়ের করেন। তার দাবি ছিল শীর্ষ আদালত এই সিদ্ধান্তকে বেআইনি বলে দাবি করুক। সেই পিটিশনের ভিত্তিতেই 12 ও 13 ই আগস্ট শুনানির দিন ঠিক ছিল। এটি জরুরী কালীন শুনানির আর্জি জানায় অ্যাডভোকেট শর্মা। কিন্তু জরুরী কালীন শুনানির আর্জি খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এন ভী রামান্না।
প্রসঙ্গত 370 ধারা বিলোপ এর পর থেকেই বিভিন্ন ভাবে ভারত বিরোধী ভারতের রাজনৈতিক নেতারা এই ধরনের কার্যকলাপ শুরু করেছে। পশ্চিমবঙ্গে সাইনবোর্ড হয়ে যাওয়া সিপিএম এই ইস্যু নিয়ে মিছিল করে। যদিও মিছিলে সে রকম লোক জমেনি। এই সিপিএম ই গোটা রাজ্যে একটি ছোট পায়নি লোকসভা নির্বাচনে। রাজ্যসভায় বিরোধিতা করে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। এছাড়াও 370 ধারা প্রত্যাহার করে কাশ্মীরে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল ঘোষণা করা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার কথা জানিয়েছিলেন জম্বু কাশ্মীর পিপলস মুভমেন্টের নেত্রী । কোর্টের এই ঘোষণার ফলে ব্যাকফুটে চলে গেল আইএএস শাহ ফয়সলের দল ও। আপাতত তাদের কাছে সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার পথ খোলা রইল না।
সুপ্রিম কোর্টের এই নির্দেশ সাধারণভাবে বিরোধীদের মুখে ঝামা ঘষে দিলো। প্রশ্ন উঠছে বিরোধী দের কার্যকলাপ নিয়ে।